কক্সবাজারে এক নারী ধর্ষণের ঘটনায় , বিচার বিভাগীয় তদন্ত চেয়ে হাইকোর্টে রিট দায়ের করা হয়েছে।
মোস্তাফিজুর রহমানের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চে সোমবার এ রিটের শুনানি শেষে সংশ্লিষ্ট শাখায় রিট করেন
বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি মো.সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ড. আব্দুল্লাহ আল হারুন ভূঁইয়া রিটটি
করেন।আবদুল্লাহ আল হারুন ভূঁইয়া প্রথম আলোকে বলেন, ঘটনাটি পুলিশ তদন্ত করছে। তবে ঘটনা নিয়ে বিভিন্ন
সংগঠনের বক্তব্যে অমিল রয়েছে। তাই প্রকৃত কারণ উদঘাটনে বিচার বিভাগীয় তদন্ত না করে রিট করা হয়। চলতি
রিট আবেদনে কক্সবাজার দায়রা জজ বা চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটের বিচার বিভাগীয় তদন্তের পর 30 দিনের
মধ্যে মামলাটি কেন আদালতে জমা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হবে না সে বিষয়ে রুল চাওয়া হয়েছে।রিট আবেদনে
স্বরাষ্ট্র সচিব বরাবর ২৬ ডিসেম্বর আবেদনকারীর করা রিট আবেদনটি যুক্ত করা হয়েছে। গত ২২ ডিসেম্বর
কক্সবাজারে এক নারী ধর্ষণের ঘটনায়
কক্সবাজারে সংঘটিত গণধর্ষণের ঘটনার যথাযথ তদন্ত সাপেক্ষে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে দোষীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার আবেদন করেন আবেদনকারী।রিট আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে রুলে বিচারাধীন থাকলে আবেদনের ভিত্তিতে (২৬ ডিসেম্বর) ব্যবস্থা গ্রহণ করে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশনা চাওয়া হয়েছে।রিট আবেদনে স্বরাষ্ট্র সচিব, পুলিশের মহাপরিদর্শক, বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন সচিব এবং পর্যটন পুলিশ সচিবসহ সাতজনকে বিবাদী করা হয়েছে।এ ঘটনায় দায়ের করা মামলার এজাহারে বলা হয়, গত ২২ ডিসেম্বর বিকেলে স্বামী ও আট মাসের শিশুকে নিয়ে সমুদ্র সৈকতে লাবনী পয়েন্টে বেড়াতে আসা ঢাকা থেকে আসা ওই নারী আশিক নামে এক ব্যক্তি। জলের দিকে বালুচরে হাঁটার সময় তার স্বামীর সাথে সংঘর্ষ হয়। এর জের ধরে সন্ধ্যায় ওই নারীকে প্রথমে কুঁড়েঘরের একটি চায়ের দোকানে এবং পরে কলাতলীর জিয়া গেস্ট ইন হোটেলে নিয়ে গিয়ে আশিকের নেতৃত্বে একদল তাকে
পরদিন ২৩ ডিসেম্বর রাতে ওই
পরদিন ২৩ ডিসেম্বর রাতে ওই নারীর স্বামী কক্সবাজার সদর মডেল থানায় বাদী হন। আশিক (২৮), মোঃ বাবু (২৫), ইসরাফিল হুদা (২৮), রিয়াজ উদ্দিন (৩০) বাদী হয়ে তিনজন অজ্ঞাতনামাসহ সাতজনের বিরুদ্ধে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা দায়ের করেন।এ ঘটনায় দায়ের করা মামলার এজাহারে বলা হয়, গত ২২ ডিসেম্বর বিকেলে স্বামী ও আট মাসের শিশুকে নিয়ে সমুদ্র সৈকতে লাবনী পয়েন্টে বেড়াতে আসা ঢাকা থেকে আসা ওই নারী আশিক নামে এক ব্যক্তি। জলের দিকে বালুচরে হাঁটার সময় তার স্বামীর সাথে সংঘর্ষ হয়। এর জের ধরে সন্ধ্যায় ওই নারীকে প্রথমে কুঁড়েঘরের একটি চায়ের দোকানে এবং পরে কলাতলীর জিয়া গেস্ট ইন হোটেলে নিয়ে গিয়ে আশিকের নেতৃত্বে একদল তাকে ধর্ষণ করে।